মোঃরাজু মিয়া সোহাগ স্টাফ রিপোর্টার
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিষণ ২০৪১ বাস্তবায়নে ও আধুনিক স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে জলঢাকা উপজেলার নিরীহ লোকদের সহযোগিতা সহ সকল কাজের যথাযথ দেখভাল এবং তদারকির মাধ্যমে মোক্ষম ভুমিকা রাখায় জলঢাকা উপজেলায় অতন্দ্র প্রহরী হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান।জলঢাকা উপজেলার মানুষের বৈষম্য মুলক আচরনে প্রতিবাদ করা, জলঢাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলো ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও প্রতিহিংসা পরায়ন কর্মকান্ড থেকে পরিত্রাণ পেতে ছুটে আসেন সবাই বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান এর নিকট। এছাড়াও জলঢাকা উপজেলার ১১ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভার মানুষের কাছে তিনি হয়েছেন জনপ্রিয় ব্যাক্তি।তিনি সবসময় গরীব দুঃখী মানুষের সেবা করতেছেন।তার পুরো সম্পত্তি গরীব দুঃখী মানুষের পিছনে অকাতরে ব্যায় করতেছেন।যেমনি তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা, তেমনি একজন উদার মানসিকতার মানুষ।তাইতো জলঢাকা বাসীর নয়নের মনি বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান। সর্বদায় মানুষের মুখপাত্র হয়ে সেবা মুলক কর্মকান্ড পরিচালনায় সবার কাছেই হয়ে উঠেছেন প্রিয় মজিবর ভাই নামে। বাস্তবতা দেখলেই প্রতীয়মাণ হয় না এতটা বড় হৃদয়ের অধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান ভাই। কিন্তূ তার দুরদর্শী অক্লান্তকর্মা পরিশ্রম এবং মানুষের ভালোবাসায় তিনি হয়ে উঠেছেন জলঢাকা উপজেলার একজন অতন্দ্র প্রহরী হিসাবে। তাই তো তার জলঢাকার বাসায় প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পদাধিকারীদের আনাগোনা রীতিমত দৃশ্যমান। এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান সংবাদকর্মীদের জানান,তিনি জলঢাকা উপজেলার চেয়ারম্যান হতে পারলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সকল উন্নয়ন প্রকল্প কাজের উদ্বোধন করে জলঢাকা উপজেলার মানুষের ভাগ্য সুপ্রসন্নে এবং নদী মাতৃভূমি এ এলাকাটির আমুল পরিবর্তনের লক্ষ্যে তিনি কাজ করে যাবেন। উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে সে সকল স্থান সমুহ দেখভাল ও তদারকি করে দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিষণ ৪১ বাস্তবায়নের লক্ষে এবং আধুনিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে প্রত্যন্ত অঞ্চলে থেকেও বঙ্গমাতার জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি। এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দিবস পালনসহ সরকারের যথাযথ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমি বদ্ধপরিকর । আশা রাখি আমি আগামী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে জলঢাকার সকল পেষার মানুষদের পাশে পাবো।