মোঃরাজু মিয়া সোহাগঃ
স্টাফ রিপোর্টারঃ
নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার ১১ নং কৈমারী মডেল ইউনিয়ন এর ৬ নং ওয়ার্ড মৌয়ামারী বসুনিয়া পাড়ায় গরীব ও অসহায় মানুষের বাস্তভিটার চারপাশে খাল খনন করতেছেন ভূমিখেকো নাজির হোসেন।সে টাকা এবং ক্ষমতার দাপটে ভুক্তভোগী ১।লেবু মিয়া,২।লাবলু মিয়া,৩।বাবু মিয়া দ্বয়ের বাসার চারপাশে তার জমিতে খাল খনন করে বালু বিক্রয় করেন। ভুক্তভোগীরা নাজির হোসেনকে তাদের বাড়ির চারপাশে বৃহৎ আকারে খাল খনন করতে নিশেধ করায় নাজির হোসেন বলেন আমার জমিতে আমি যা খুশি করবো বলে সে তার হিংস্র মানুসিকতা নিয়ে ভুক্তভোগীদের বাস্তভিটার চারপাশে বৃহৎ আকারে খাল খনন করা শুরু করেন।এতে,লেবু মিয়া,লাবলু মিয়া ও বাবু মিয়ার বাসা যাওয়ার রাস্তা ধসে পরে ভূমিখেকো নাজির হোসেন এর খননকৃত খালে।নাজির হোসেন আক্রোশমূলক ভাবে ভুক্তভোগীদের বাসার চার পাশে গভীর খান খনন করেন।এতে ভুক্তভোগীদের বাসযোগ্য বসতবাড়ি ও গাছপালা নাজির হোসেন এর খননকৃত খালের দিকে পরে যাচ্ছে। অনেক অনুনয় করার পরেও ভুক্তভোগীরা ভুমিখেকো নাজির হোসেন কে থামাই রাখতে পারেনি,বরং দিনের পর দিন নাজির হোসেন ভুক্তভোগীদেরকে বিভিন্নভাবে অত্যাচার চালিয়ে আসতেছে। অবশেষে নিরুপায় হয়ে লেবুমিয়া সংবাদকর্মীদের বলেন,আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।নাজির হোসেন আমাদের সবসময় মারধোরের হুমকি দেখায়।আমরা এর সঠিক বিচার চাই।নাজির হোসেন আমাদের বাস্তভিটার চারপাশে বৃহৎ আকারে খাল খনন করতেছে,এতে আমাদের বাসার বাচ্চাদের নিয়ে খুব চিন্তায় আছি,ভুলোক্রমে বাচ্চা সেই খালে পরলে কি হবে।আমাদেরি তো চলাচলে খুব অসুবিধা হইতেছে।আমরা গরীব বলে কি আমরা বিচার পাবোনা।লেবু মিয়া আরো জানান আমাদেরকে দীর্ঘদিন যাবতো নাজির হোসেনের পরিবার আমাদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়।এতে আমরা কোনো প্রতিবাদ করতে পারিনা।প্রতিবাদ করতে গেলেই আমাদের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেয়।আমরা ভুক্তভোগীরা এর সঠিক বিচার চাই